Wednesday, December 2, 2020

Mother's fringe
Hakikur Rahman

Everyone in the mother's fringe
The world is big
The shadow that gives the mother's fringe
Brings deep love in the chest
Mother's fringe in the morning and evening
In the middle of the chest awakens energy
Mother's fringe is big
Brings peace throughout life.

 

চাতকীর প্রেম
হাকিকুর রহমান
চাতকীর প্রেম
সেতো চাতক-ই বোঝে,
আর তাই, গগনের পানে চেয়ে
সর্বদা বারিকে খোঁজে।
অভিসারে যায়, সুখী চখা-চখি
হরিৎ পত্রে ঢেঁকে রাখে, দু’জনার আঁখি।
পাপিয়ার তৃষা
মেটাতে পারেনাকো শ্রাবণের ধারা,
তবু, শাখে শাখে নেচে চলে
লয়ে আপন চিত্ত হারা।
ডাহুকের গানে
উছলিত হয়ে বয়, গাঙ্গের পানি
বরষার ঢলে
উচকিত প্রাণে, কি যে বারতা আনি।
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

দ্রবণ
হাকিকুর রহমান
দ্রাবক ও দ্রাব্য মিলে দ্রবণের সৃষ্টি
হতে পারে তা তেতো, নোনতা, বা মিষ্টি।
দ্রবণ হতে পারে সম্পৃক্ত, কিম্বা অসম্পৃক্ত।
সুষম মিশ্রণে হয় সম্পৃক্ত দ্রবণ- আর
অসম্পৃক্ত হয়, তাতে যদি পড়ে কিছু অতিরিক্ত।
তেমনি, জীবনযাত্রাকে যারা সহনীয় রাখে
চলাটা সহজ হয়, আর সেটা সুখময় থাকে।
অন্যথায়, জীবন হতে পারে অতিশয় তিক্ত
শত কিছু থাকলেও
প্রকৃত অর্থে তা নিতান্তই রিক্ত।
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

পদ্যের প্রকার ভেদ খুঁজতে খুঁজতে পেলাম ৩ শব্দের পদ্য।
একটু প্রচেষ্টা করলাম।
৩ শব্দের পদ্যঃ পথ
(3 words poem)
পথ, হাঁটা, ক্লান্তি
হাঁটা, ক্লান্তি, অবসন্নতা
ক্লান্তি, অবসন্নতা, বিশ্রাম
অবসন্নতা, বিশ্রাম, রাত্রি
বিশ্রাম, রাত্রি, স্বপ্ন
রাত্রি, স্বপ্ন, ভোর
স্বপ্ন, ভোর, সূর্য
ভোর, সূর্য, পথ।
প্রচেষ্টায়ঃ হাকিকুর রহমান
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

ছড়া- খেলনা
হাকিকুর রহমান
শিশু ভাবে শিশুতোষ মনে
একটু বড় হইনা,
আছে যত বাজারেতে
নেবো সব খেলনা।
কৈশোরেতে এসে পরে
আড়ামোড়া ছাড়ে,
পৃথিবীটা দেখবে সে
তার মন কাড়ে।
যৌবনেতে পড়ে যবে
উঠে নাভিশ্বাস,
জীবনটা কি কঠিন
হয়না বিশ্বাস!
বৃদ্ধকালে হয়ে ন্যুজ্ব
শুধু ভেবে যায়,
গেলো কাল কেটে কবে
কোন খেলনায় ...
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

উপলব্ধি
হাকিকুর রহমান
নীরদ কহিলো ধরিত্রীরে ডাকি,
রাখিয়াছো তোহে
সুজলা-সুফলা-শস্য-শ্যামলা
তবু কেন মনুষ্যকুল, রহে ব্যগ্র
তব ধ্বংসজজ্ঞে নিযুক্ত থাকি।
ধূলি-মাটিতে ভরায়ে দিয়াছে তব বুক,
নদী-খাল-বিল ভরাট করিয়া
পাইতেছে কত সুখ।
যদি তাহাদের অন্ন-জল
দাওহে করিয়া বন্ধ,
বুঝিবেক তবে তব গুরুত্ব
ন্যুজ্ব হইবে সকল স্কন্ধ।
ধরিত্রী হাসিয়া কহে
উহারা তো নিতান্তই অর্বাচীন,
বিলম্বে হইলেও বুঝিবেক সবে
তবে, ততদিনে হইবো যে অতি মলিন।
(নীরদ- মেঘ, তোহে- তোমাকে)
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

মরমিয়া
হাকিকুর রহমান
ঘণ গগনে ঘিরিলো যে মেঘরাশি,
বিদ্যুৎ সেথা চমকিলো হাসি হাসি।
শাখে পাখিকুল ভিজিলো যে বরষায়,
চারিদিকে তাহা ভরায়ে দিলো তমসায়।।
ক্লান্ত পথিক অতি কষ্টেতে হাঁটে,
শূন্য তরীটি বসিয়া রয়েছে ঘাটে।
বেনুবনে আজি ঝরে গেলো কতফুল,
অঝোর ধারাতে ভাসায়ে দিলো নদীকুল।
এমনি দিনেতে চাহে কি যে মোর হিয়া,
চিত্ত খুলিয়া সাড়া দিবে নাকি, মরমিয়া।।
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

শাওনের ধারা
হাকিকুর রহমান
অসময়ে আসা শাওনের বারি
ঝরিছে অঝোর ধারায়,
ধারণ করিয়া ঘণ শ্যাম রঙ
গগন নিজেকে হারায়।
সখী চখা-চখি শাখেতে ভিজিয়া
আকুল আঁখিতে চাহে,
আহ্লাদে ভরি চাকত-চাতকী
সেই চেনা সুরে গাহে।
সারা গা ভিজিয়া কোন বিরহিনী
যায় কোন অভিসারে,
আঁখি ছলোছল, বারি টলোমল
কেবা ডাকিলো যে কারে। ....
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

বিনি সুতোর মালা
হাকিকুর রহমান
মৌন ব্যথায় কাঁদিছে কেতকী
কোন ধূসর অবেলায়,
আঁখি বারি ছাপি বসিয়া চাতকী
মত্ত ভবের খেলায়।
বিরহী বেণুতে ডাকিছে কাহারে
কোন সে নামটি ধরি,
শূন্য হিয়া লয়ে গাঁয়ের বঁধুটি
চলিছে গাগরী ভরি।
আঁধার ঘিরিছে তমালের বনে
কোকিলা ডাকিছে শাখে,
মরমের কথা কইবে কাহারে
সকলই লুকায়ে রাখে।
বেনুবনে আজি ঝরেছে বকুল
কুড়ানোর কেহ নাই,
কে যেন কবে এসেছিলো দ্বারে
পিছু ফিরে চাহে তাই।
লুকালো কোথায় প্রাণের প্রিয়তমা
হারায়ে গিয়াছে কবে,
বিনি সুতি গাঁথা ফুল্য মালাটি
অযতনে কি পড়ে রবে? ...
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

সৌদামিনী
হাকিকুর রহমান
মেঘের আড়ালে, খুঁজে ফিরে
নিজের আলো’কে
লাজুক সৌদামিনী,
কোথায় লুকালো, সেই দীপশিখা
আধারে ঢাঁকিয়া
নামিলো যে যামিনী।।
আরশিতে মুখ ঢেঁকে, চন্দ্রমল্লিকার কলি
যায় যে কি ছবি এঁকে-
পথহারা পাখি, খুঁজে ফেরে নীড়
নীলিমার পানে
বনে ফুটে কামিনী।।
ছায়াতে ঘিরিয়া রাখে, স্তব্ধ-নিঠুর অতীত
কোন সুরে কারে ডাকে-
বনবীথি ঘিরে, ছড়ায়ে রয়েছে
না বলা কথাগুলি
বিরহিণী তাপিনী।।
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

অনুরাগী
হাকিকুর রহমান
কঞ্চিখানি বাঁশঝাড়কে ডাকিয়া কহে,
দখিনার সাথে দোলায়িত হই তব ঝাড়ে-
কতনা আনন্দেই দুলি এপাশে-ওপাশে,
যখন বিশেষ করি, দখিনা পবন বহে।
তবু একাকী লাগে নিজেকে বড়ই শীর্ণ,
শাখেতে জড়ায়ে তব, পার করি কাল অতি নির্বিঘ্নে-
তোমারই তো শাখা আমি, আর তাই রহি মহা উৎকীর্ণ।
তবে, যবে পথচারীরা মোরে একা পায়,
বালখিল্যতায় তোমা হ’তে ছিঁড়ে নিতে চায়।
আর আমি একাকীত্বের যন্ত্রণাতে ভুগি,
তুমিতো রয়েছো দাঁড়ায়ে দৃঢ় চিত্তে
সুউচ্চ হয়ে, আকাশটাকে ছুঁইবার নিমিত্তে,
তবে আমি অতিশয় দূর্বল একা
তবু রহি তব অনুরাগী।
(উৎকীর্ণ- অলঙ্কৃত)
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

প্রকৃত সুখ
হাকিকুর রহমান
কুঁড়েঘর অশ্রুজলে ভিজে, ভেবে যায় দিবারাত্রি
বরষা-বাদল,
সবই তো পড়ে চালার ওপরে
হলোনাকো কেহ সহযাত্রী।
তার উপর রয়েছে, বজ্রপাতের চমকানি
হেরিয়া এহেন অবস্থা,
আধুনিক-অভিজাত
দালান কোঠারা করে যায় কানাকানি।
ঝড়ের দমকা হাওয়ায়,
কুঁড়ের চালাটা বারবার নড়ে যায়।
দালান হাসিয়া কহে,
ওগো কুঁড়েঘর, ওগো
মিছেই তুমি ঝড়-বৃষ্টিতে,
এমনি করে এতো ভোগো।
দেখোতো আমারে, কত শান-শওকতে
রয়েছি যে আমি হেথা,
আর তুমি, সামান্য ঝড়-জলে
ভিজে সারা হও সেথা।
কুঁড়েঘর, অতি গর্বেতে হাসে,
কহে, জানোকিহে বন্ধু
হতে পারি জীর্ণ-শীর্ণ,
তবু কর্তা আমারে অতিশয় ভালোবাসে।
দিতে পারি আমি তারে, বছর ধরে
অন্য রকম সুখ,
তাইতো এত ঝড়-ঝঞ্ঝাতেও
দেখিতে পারো মোর, হাসিখুশী ভরা মুখ।
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

আকুতি
হাকিকুর রহমান
ওহে অর্ণব,
তব কাছে রহিলো মোর এই মিনতি-
গ্রহণ করোহে এই ক্ষুদ্র জলকণা
চিত্তটা ভরে, ছিনুতো একদা খরস্রোতা অতি।
লইয়া নিজের জলরাশি,
ধাবিত হয়েছি তব পানে-
তপ্ত খরায়, মত্ত বরষায়,
অতিশয় অনুপ্রাণনে।
ওহে জলধি,
কি বিশাল তব পরিধি-
ধরাকে করেছো অচ্ছ-স্বচ্ছ,
নিমিত্ত আমি, করেছি অর্পণ অনাদিকাল ধরে
তব সন্নিধানে, তবে কেন জানি
বাধাগ্রস্ত হয়েছে মোর গতিবিধি।
আকুল পরাণে তব সকাশে কহি,
ক্ষমিয় মোরে নিজ গুনে-
যদিও আমার প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা,
যতদিন আছি এই অবনীতে-
বাধাহীন ভাবে
তব পানে যেন বহি।
(অর্ণব, জলধি- সমুদ্র;
অনুপ্রাণনে- প্রেরণায়;
সন্নিধানে – কাছে;
সকাশে – নিকটে;
অবনী- পৃথিবী)
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

Saturday, October 31, 2020

Mother's lap
Hakikur Rahman


The baby cries in the mother's lap
You can't believe it in any way
Mother's lap brings peace
In the mind of all children
The baby swings in the mother's lap
Forgets everything
Come to mother's lap brother
Let us  all take place.

 

ধূসর পান্ডুলিপি
হাকিকুর রহমান
ধূসর পান্ডুলিপিটাকে খুলে ধরলাম
চোখের সমুখে,
স্মৃতিগুলো সব সুনামির দ্বারা, উদ্বেলিত হলো
চমকিত পলকে।
কি ভেবে লিখেছিলাম সেটাকে
এখন ঠিক মনে নেই,
অমোচনীয় কালি তখন তো, আবিস্কার হয়নি-
তাই, ঝরণা কলমে লেখা,
আর তাতে, হৃদয়ের পরশ পাই
প্রতি পৃষ্ঠাতেই।
ওহ! কিছু লেখা যে পড়া যায়না আর
শত চেষ্টা করে,
বরষার জল হয়তো পড়েছিলো কখনও-
আর, লেখাগুলো মুছে গেছে চিরতরে।
হায়! সময় কি হবে কখনও
ওগুলোকে আবার নতুন করে লেখার,
স্মৃতির পাতাগুলোকে ঘষে মেজে
সুযোগ হবেকি, পলক লাগিয়ে দেখার!
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

কান্নার প্রতিচ্ছবি
হাকিকুর রহমান
কান্নার অপর দিকটা
কেউ অনুধাবন করতে পারেনা।
কেউ ইচ্ছে করে কাঁদে,
কেউ কাঁদে অনিচ্ছায়,
কেউ কাঁদে নিরূপায় হয়ে-
কেউ অসহায় হয়ে কাঁদে,
কেউবা কাউকে ফাঁদে ফেলার জন্যে কাঁদে।
তবে, সত্যিকারের কিছু কান্না থাকে,
যেগুলোর অর্থ কেউ খুঁজে পায়না-
সেগুলো হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে
বেরুনো দীর্ঘশ্বাস,
যাদের কোন ব্যাখ্যা নেই
যাদের কোন পরিমাপ নেই
যাদের কোন গ্রহণযোগ্যতাও হয়তোবা নেই!
তবুও, কেন জানি কেউ কাঁদে-
জানে যে এর কোন মূল্য নেই,
এতে কোন সমাধান কোন কালেই হবার নয়,
তবুও কাঁদে-
আর সে সব কান্নার কোন প্রতিচ্ছবি নেই।
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

অনুধাবন
হাকিকুর রহমান
তাপিত পরাণ, নাহি প্রণিধান
তবুও প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা,
সকলই গরল, নহে তা সরল
তিলে তিলে বাড়ে তেষ্টা।
কেহবা হাসে, স্রোতেতে ভাসে
বুঝিবার ক্ষমতা নাই,
মুখেতে মধু, কর্মে ধুঁধু
তির্যক মন্তব্য করা চাই।
ভালোকে ভালো, কালোকে কালো
কহিবার আছে কি কেহ?
যেদিকে দেখি, লাগে যে মেকি
পরিনামে শূন্য গেহ।
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

অবিমিশ্রিত দ্রবণ
হাকিকুর রহমান
জীবনের কারুকার্যগুলোকে, যখন উপলব্ধি করি-
তখন বড়ই বিস্মিত হই,
কি নিপুণভাবে, থরে থরে সাজানো হয়েছে,
বহুমাত্রিক শ্রেণীবিন্যাসে।
এ যেন, সুখ-দুঃখ, মান-অভিমান,
চড়াই-উৎরাই, প্রেম-বিরহ,
পাওয়া-না পাওয়া,
হারিয়ে যাওয়া-
আবার খুঁজে পাওয়া,
আবার হারিয়ে যাওয়া-
আর না খুঁজে পাওয়ার
কি অবিমিশ্রিত দ্রবণ।
আর, গতির ভারসাম্যহীনতায়
যখন হোঁচট খাই,
চিন্তা-চেতনায় কিসের
যেন পরিসমাপ্তি পরিলক্ষিত হয়।
তবুও প্রচেষ্টা, অনাদিকালের গহ্বরে
ডুবে গিয়েও,
জীবনের লাগামহীন ঘোড়াটাকে নিয়ে
ছুটে চলার, কি আপ্রাণ প্রয়াস!
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

বিস্মরণ
হাকিকুর রহমান
ভাবনাগুলিকে ঘিরিয়া রাখিয়াছে
বিস্মরণের ঢেউ,
প্রাণটা সেথায় হাবুডুবু খায়
দেখিবার নাহি কেউ।
মিথাই কাঁদিয়া ফিরি, এই
জীবনের ঘাটে ঘাটে,
দিবসের আলো নিভিলো যখন
সূর্য যায় যে পাটে।
এই্ অবেলায় বুঝিতে পারিনি
কোন কুলে ভিড়াবো তরী,
এ কোন খেলায় ব্যস্ত ছিলাম
সারা দিনমান ধরি।
কুহেলিকা সম গতিপথটারে
ঢাঁকিয়া দিলো যে ধোঁয়া
হাতেতে-পাতেতে রহিল না কিছু
সকলি গেলো যে খোঁয়া।
(সর্বস্বত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত)

 

ছড়া- কাকতাড়ুয়া
হাকিকুর রহমান
কাকতাড়ুয়া গড়ে
দিলো ঝাঁটার খাড়ি,
চক আর কালি মেখে
মাথায় দিলো হাড়ি।
সকাল-সন্ধ্যা নেই
দাঁড়িয়ে থাকা সেই।
বর্ষা কিম্বা খরা
নেইতো কোন ত্বরা।
মাঠের মাঝে একা
সূর্য কিরণ দেখা।
তাড়ায় পশু-পাখি
নীরব চেয়ে থাকি।
নেইতো খাওয়া-দাওয়া
নেইকো চাওয়া-পাওয়া।
(সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত)