বিদায় ঘন্টা
হাকিকুর রহমান
হাকিকুর রহমান
হঠাৎ করে বেজে উঠলো বিদায় ঘন্টা,
কে বা কারা যেন চিরতরে হারিয়ে যাবে
তার আগাম বার্তা জানালো।
ঐ যে আকাশে একাকী উড়ে চলা চিলটা,
নাকি তালগাছের মাথায় গুমরে বসে থাকা বুড়ো শকুনটা,
নাকি অন্তরের মাঝখানে সাজিয়ে রাখা স্মৃতিগুলো।
গাছের ছায়ে দাঁড়িয়ে দেখি,
পুরো পৃথিবীটাই আবার নতুন করে ঘুরে উঠলো,
আর নিউটনের তৃতীয় সূত্রমতে-
প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়ার মতো,
কর্মকান্ডগুলো নড়ে চড়ে উঠলো।
আবার হঠাৎ করে,
বাতাস, মেঘ, রৌদ্র, বৃষ্টি, ঝড়,
সব মিলেমিশে একাকার হলো।
আর গলির মোড়ে দাঁড়ানো,
শীর্ণকায় ক্ষুধার্ত শিশুটা কেঁদে উঠে বলে উঠলো-
“এক মুঠো অন্ন চাই!”
কে বা কারা যেন চিরতরে হারিয়ে যাবে
তার আগাম বার্তা জানালো।
ঐ যে আকাশে একাকী উড়ে চলা চিলটা,
নাকি তালগাছের মাথায় গুমরে বসে থাকা বুড়ো শকুনটা,
নাকি অন্তরের মাঝখানে সাজিয়ে রাখা স্মৃতিগুলো।
গাছের ছায়ে দাঁড়িয়ে দেখি,
পুরো পৃথিবীটাই আবার নতুন করে ঘুরে উঠলো,
আর নিউটনের তৃতীয় সূত্রমতে-
প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়ার মতো,
কর্মকান্ডগুলো নড়ে চড়ে উঠলো।
আবার হঠাৎ করে,
বাতাস, মেঘ, রৌদ্র, বৃষ্টি, ঝড়,
সব মিলেমিশে একাকার হলো।
আর গলির মোড়ে দাঁড়ানো,
শীর্ণকায় ক্ষুধার্ত শিশুটা কেঁদে উঠে বলে উঠলো-
“এক মুঠো অন্ন চাই!”
No comments:
Post a Comment