একদল জোনাকী
হাকিকুর রহমান
হাকিকুর রহমান
একদল জোনাকী,
প্রাণের আকুতি দিয়ে, অতিশয় নীরবে
বাঁশ বাগানের আঁধারে আলো ছড়িয়ে দিয়ে বল্লো,
সারা পৃথিবীকে এমনি করে আলোকিত করার ইচ্ছে রইল-
একদল জোনাকী,
কোন ক্ষতিপূরণ ছাড়াই অভাগিনী মায়ের প্রদীপ নেভানো ঘরটাকে
আলোকিত করে রাখলো,
আবির রাঙানো রঙে, ভোর নাগাদ-
একদল জোনাকী,
অভিমান ভুলে দুখাইএর হেসেল ঘরের মাঁচার নিচে
জড় হলো, আর আলো দিয়ে চল্লো,
যতক্ষণ না উনুনের আগুন আবার নতুন করে জ্বালানো হয়-
একদল জোনাকী,
মেহগনি গাছের ফাঁক গলে, ফনিমনসার ঝাড়ে পড়া পূর্ণ শশীকে বল্লো,
ক্ষতি নেই, তুমি একটু বিশ্রামে যাও,
আমরাতো আছিই হেথা, ধরিত্রীরে আলোকিত করিবারে-
একদল জোনাকী,
একুশের প্রথম প্রহরে জেগে উঠে,
শহীদ মিনারের পাদদেশকে উদ্ভাসিত করেই জ্বল্লো,
আর কইলো, ঘুমাও তোমরা শান্তিতে,
রয়েছিতো আমরা তোমাদের চির প্রতির্ভ হয়ে-
একদল জোনাকী,
শত কোটি আলোক বর্ষ দূরে থাকা
নক্ষত্রগুলোকে সাথী করে,
সারারাত মিটিমিটি করে জ্বল্লো,
আর, হয়ে রইল মহাকালের স্বাক্ষী।
প্রাণের আকুতি দিয়ে, অতিশয় নীরবে
বাঁশ বাগানের আঁধারে আলো ছড়িয়ে দিয়ে বল্লো,
সারা পৃথিবীকে এমনি করে আলোকিত করার ইচ্ছে রইল-
একদল জোনাকী,
কোন ক্ষতিপূরণ ছাড়াই অভাগিনী মায়ের প্রদীপ নেভানো ঘরটাকে
আলোকিত করে রাখলো,
আবির রাঙানো রঙে, ভোর নাগাদ-
একদল জোনাকী,
অভিমান ভুলে দুখাইএর হেসেল ঘরের মাঁচার নিচে
জড় হলো, আর আলো দিয়ে চল্লো,
যতক্ষণ না উনুনের আগুন আবার নতুন করে জ্বালানো হয়-
একদল জোনাকী,
মেহগনি গাছের ফাঁক গলে, ফনিমনসার ঝাড়ে পড়া পূর্ণ শশীকে বল্লো,
ক্ষতি নেই, তুমি একটু বিশ্রামে যাও,
আমরাতো আছিই হেথা, ধরিত্রীরে আলোকিত করিবারে-
একদল জোনাকী,
একুশের প্রথম প্রহরে জেগে উঠে,
শহীদ মিনারের পাদদেশকে উদ্ভাসিত করেই জ্বল্লো,
আর কইলো, ঘুমাও তোমরা শান্তিতে,
রয়েছিতো আমরা তোমাদের চির প্রতির্ভ হয়ে-
একদল জোনাকী,
শত কোটি আলোক বর্ষ দূরে থাকা
নক্ষত্রগুলোকে সাথী করে,
সারারাত মিটিমিটি করে জ্বল্লো,
আর, হয়ে রইল মহাকালের স্বাক্ষী।
No comments:
Post a Comment